মঙ্গলবার, ৩০ মার্চ, ২০১০
তৈরী করুন উইন্ডোজের লাইভ সিডি
লাইভ সিডি হচ্ছে অপারেটিং সিস্টেম ইনষ্টল করা ছাড়ায় সিডি থেকে বুট করে কম্পিউটার ব্যবহার করা। যাকে বহনযোগ্য অপারেটিং সিস্টেম বলা যেতে পারে। হার্ডডিক্স ছাড়ায় লাইভ সিডির মাধ্যমে কম্পিউটারের অনকে ধরনের কাজ করা যায়। ইন্টারনেটে বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমের লাইভ সিডি পাওয়া যায় যা ডাউনলোড করে সিডিতে রাইট করলেই লাইভ সিডি তৈরী হয়ে যায়। আপনি চাইলে মাইক্রোসফটের অপারেটিং সিস্টেম ২০০০/এক্সপি/২০০৩ এর লাইভ সিডি তৈরী করতে পারেন।
এজন্য প্রথমে এখান থেকে প্রিইনষ্টল্ড ইনভাইরনমেন্ট বিল্টার বা পিবিল্টার (৩.১৫ মেগাবাইট) ডাউনলোড করে ইনষ্টল করুন। এবার পিবিল্টার চালু করলে লাইসেন্স এগ্রিমেন্টে করতে I Agree করুন। এরপরে Search files? ম্যাসেজ বক্স আসবে এখানে Yes করলে আপনার কম্পিউটারে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম (২০০০/এক্সপি/২০০৩) ব্যাকআপ আছে কিনা তা খুঁজবে (আপনি No বাটনে ক্লিক করতে পারেন)। আপনি উইন্ডোজে লাইভ সিডিতে যে ডেস্কটপ ওয়ালপেপার দেখতে চান সেটি bartpe.bmp নামে সেভ করে ইনষ্টল করা ফোল্ডারে bartpe.bmp নামক ফাইলের উপরে রিপ্লেস করুন।
এরপরে Plugins বাটনে ক্লিক করে nu2shell এবং startup group প্লাগইন দুটি ডিজেবল করুন। এবং Add বাটনে ক্লিক করে ইচ্ছামত প্লাগইন যোগ করুন এবং অবশেষে Close করুন। স্টার্ট মেনু এবং টাস্ক বার পেতে http://nchc.dl.sourceforge.net/sourceforge/winpe/xpe-1.0.7.cab প্লাগইনটি লাগবে। আপনি Kaspersky, Avast; Nero; VLC; OpenOffice, Foxit PDF reader, Acrobat Reader ইত্যাদি প্লাগইন ডাউনলোড করতে পারেন www.nu2.nu/pebuilder/plugins বা http://oss.netfarm.it/winpe/plugins.php সাইট থেকে।
এখন Source: এর ডানের বাটনে ক্লিক করে এক্সপির (যদি লাইভ সিডি হিসাবে এক্সপিকে ব্যবহার করতে চান) ফোল্ডারটি দেখিয়ে দিন। এর সাথে অন্যকোন ফোল্ডার (তথ্য বা বহনযোগ্য সফটওয়্যার) যোগ করতে চাইলে Custom: এর ডানের বাটনে ক্লিক করে ফোল্ডারটি দেখিয়ে দিন। এবার Create ISO image চেক করে পাথ এবং ফাইলের নাম দিন এবং Build বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে ISO image ফাইল তৈরী হবে। সরাসরি সিডিতে রাইট না করে ISO image ফাইল তৈরী করা ভাল, কারণ কোন ভুল বা এরর থাকলে পুনরায় সংশোধন করা যাবে যা সরাসরি সিডিতে রাইট করলে করা যাবে না এবং সিডিটি নষ্ট হবার সম্ভাবনা থাকে। এবার উক্ত ISO image ফাইল সিডিতে রাইট করুন। ব্যাস হয়ে গেল উইন্ডোজের (এক্সপির) লাইভ সিডি। এই সিডি দ্বারা আপনি হার্ডডিক্স ছাড়ায় এক্সপির মতই কম্পিউটারে ঢুকতে এবং ব্যবহার করতে পারবেন।
লাইভ টিউটরিয়াল দেখুন
শনিবার, ২০ মার্চ, ২০১০
মাননীয় মন্ত্রী,আর কত নিজের অযোগ্যতা প্রমাণ দিবেন?
প্রয়োজনে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনা মোতায়েনের কথা ভাববে সরকার: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে প্রয়োজনে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনা মোতায়েনের কথা সরকার ভেবে দেখবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর উত্তরখানে কাঁচপুরা স্কুলমাঠে কৃষকদের মধ্যে কৃষি উপকরণ বিতরণের পর তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
খবর দৈনি প্রথম আলো। তারিখ: ২৩-০২-২০১০
মন্ত্রীমহোদয়, এই ছবিটি সর্বপ্রথম একবার দেখুন।
তারপর আপনার কাছে জানতে চাই, সেনাবাহিনী যদি নিরপেক্ষ হয় তবে, পেছনে ট্রাকভর্তি সেনাবাহিনী আর তাদের শেল্টারে আক্রমন কি করে হয়?
এ মন্তব্য দ্বারা আপনি কি বুঝাতে চাইছেন, সেনা প্রত্যাহার সরকারের ভূল ছিল?
এ মন্তব্য দ্বারা আপনি কি বুঝাতে চাইছেন, সেনা প্রত্যাহারের সময় বিএনপি র বিরোধিতা যুক্তিসংগত ছিল?
এ মন্তব্য দ্বারা আপনি কি বুঝাতে চাইছেন, সরকার নিজের সার্থের জন্য কথা দিতে, কথা ভাংতে পারে?
সেনা মোতায়ন যদি সমস্যা সমাধান হয় তবে, সেনা ক্যেম্পের কাছের পাহাড়ী ঘর পুরলো কেমনে?
আপনি কি জানেন, আমি কিভাবে পিতৃ হারা (এতিম) হই?
আপনি কি জানেন, প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ কি প্রমাণ পেয়েছে?
আপনি কি জানাবেন, একটি স্বাধীন দেশে কি করে দুপ্রকার শাসন চলতে পারে?
মন্ত্রী মহোদয়, সেনাবাহিনী বাংলাদেশের জনগণের করের অর্থে চলে, সেনাবাহিনীর এমন কিছু করা কাম্য নয় যে তাদের কোনো কার্যকলাপ এ দেশের জনগণকে বিব্রত করে।
আমি একজন উপজাতি চাকমা সম্প্রদায়ের সন্তান। এজন্য আমি আমার সম্প্রদায়কে দুয়া তুলসী পাতা বলছি না। যে সময় সেনা প্রত্যাহার সে সময়ের আমার একটি পোস্ট ছিলনাম বা সম্প্রদায়ে কি আছে? । আমার জীবন বেড়েওঠা, শিক্ষা সবকিছু ছোটকাল থেকে বাংলী সমাজে। আমার বন্ধু মহলও একজন মারমা সারা আর সবাই বড়ুয়া, মুসলিম ও হিন্দু সম্প্রদায়ের। তারাও প্রাত্যেকে কিছুদিন আগে ঘটে যাওয়া ঘটনায় আমার মা ও বোনের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তায় ছিল। অনেকে আমকে ফোন করে, আমার মা-বোনকে ফোন করে খবরা খবর রাখে। সেনাবাহিনীর আমার দু বন্ধু, আমার পরিবারে কোন সমস্যা কিনা জানতে খোজ খবর নেয়। বিপদে বন্ধুর পরিচয়। এ কথা সবার জানা। আমার বিপদে আমি আমার বন্ধুদের কাছে পায়, এ জন্যে আমি তাদের প্রতি বিশ্বাসী, আস্তাশীল।
তবে সেনাবাহিনী পার্বত্য উপজাতিবাসীর কাছে বিশ্বাসী এবং আস্তাবাজন হতে পারলোনা কেন?
কারণ দুঃজন হলেও সত্য, সংঘাতময় সময় সেনা বাহিনী সাম্প্রদায়ীক চেতনায় অন্ধ হয়ে যায়। তাদের আসল চেতনার পরিচয় দিতে ভূল করে।
আমি নিজেও এক সময়সেনাবাহিনীকে মনে প্রানে ঘৃণা করতাম। মনে হিংসার শপত ছিল, সেনাবাহিনী হত্যা করে বাবার হত্যার বদলা নিব। কারণ, আমার কেটে খাওয়া সহজ সরল দিনজুর বাবাকে নৌকায় আমার চোখের সামনে গুলি করে হত্যা করে । বর্ষার মৌসুমে ব্যাহারের জন্য মার নিজ হাতে সংগ্রহে রাখা লাকড়ি দিয়ে আমার চোখের আমার মাকে ইচ্ছামত পেটানো হয়। যার আঘাতে মা কানে ঠিক মত শুনতে পাননা। আমি অহিংসা ও মানবতার চেতনায় আজ তা মন থেকে মুছে দিয়েছি। ভুলে গেছি সেই সব নিদারুন দিনগুলোর কথা। আপন বলে মেনে নিয়েছি সবাইকে।
বাংলাদেশের যে কোন সাফল্য উচ্চাসিত হয়ে পরি। ক্রিকেট পাগল ছেলে হিসাবে বাংলার আশাফুল, তামিম, সাকিফদের চার চক্কার চিতকার করে উঠি চার, ছয় বলে। তাদের সাফল্য বা জয়ে ছোট খাত পাটি দিই।
বন্ধু, লিংকনকে বলেছিলাম সাম্নের বিশ্বকাপের তারা যদি টিকেট কিনে আমার জন্যও টিকেত কিনতে এবং বলেছিলাম টিকেট যেন চট্টগ্রামের ইংল্যান্ড বনাম বাংলাদেশ ম্যাচের হয়। আনন্দে মেথে উঠি, ২১শে ফেব্রুয়ারী, ১৬ ডিসেম্বার চেতনায়।
গতবছর পিলখানা হত্যাকাণ্ড পিতা হারা ছোট শিশুদের কান্না দেখে নিজের চোখের জল ধরে রাখতে পারিনি। আজান্তে ঝরে পরেছিল অশ্রু।
অশান্তি চাই না। শান্তি চাই।
মন্ত্রীর এই চোখ রাঙ্গনো মন্তব্যে আসবে পালটা চোখ রঙ্গানো জবাব। সেনা পূণমোতায়ন পরিনামে শান্তি আসবেনা, আসবে অশান্তি। এটা ১০০% ধরে নিতে পারি।
ক্ষমতায় থেকে দুর্বলকে অত্যাচার করার অধিকার পৃথির কারও নেই। যে কোন দেশে যে কোন স্থানে সেনা শাসন মানে সে স্থানে গণতন্ত্রহীনতা।
মন্ত্রী মহোদয়, আপনি গণতান্ত্রীক সরকারের একজন মন্ত্রী হয়ে অগণতান্ত্রীক মন্তব্য করে কেন নিজের অযোগ্যতা প্রমাণ দিচ্ছেন? খুশি হয়েছিলাম, দেশে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পদে প্রথম নারী হবার খবরে। কিন্তু পরবর্তী আপনার কোন কাজেই খুশি হতে পারিনি। না পিলখানা, না ভিবিন্ন সময়ে আপনার ভিবিন্ন মন্তব্য।
আবারও বলতে চাই, মন্ত্রী মহোদয়, সেনাবাহিনী বাংলাদেশের জনগণের করের অর্থে চলে, সেনাবাহিনীর এমন কিছু করা কাম্য নয় যে তাদের কোনো কার্যকলাপ এ দেশের জনগণকে বিব্রত করে।
যদি সম্ভব হয় বলেদেন, বর্তমান পার্বত্য এলাকায় যেসব সেনা আছে তাঁরা যেন যেকোন প্রকারে এলাকার পাহাড়ি-বাংলিরদের মাঝে সমভাবে বিশ্বস্ততা ও আস্থা অর্জন করে।
তাহলে হয়তো দেখা যাবে, আমাদের এখানের সমতল এলাকার ন্যায় ছোট খাত ঝগড়া, পাড়া মহ্ল্লার মাঝে মারা মারির মত মারামারি হলেও বৃহত আকারের কিছু হবেনা। আর সেনাবাহিনীর প্রতিও কোন প্রকার অভিযোগের আঙ্গুল উঠবেনা।
শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে প্রয়োজনে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনা মোতায়েনের কথা সরকার ভেবে দেখবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর উত্তরখানে কাঁচপুরা স্কুলমাঠে কৃষকদের মধ্যে কৃষি উপকরণ বিতরণের পর তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
খবর দৈনি প্রথম আলো। তারিখ: ২৩-০২-২০১০
মন্ত্রীমহোদয়, এই ছবিটি সর্বপ্রথম একবার দেখুন।
তারপর আপনার কাছে জানতে চাই, সেনাবাহিনী যদি নিরপেক্ষ হয় তবে, পেছনে ট্রাকভর্তি সেনাবাহিনী আর তাদের শেল্টারে আক্রমন কি করে হয়?
এ মন্তব্য দ্বারা আপনি কি বুঝাতে চাইছেন, সেনা প্রত্যাহার সরকারের ভূল ছিল?
এ মন্তব্য দ্বারা আপনি কি বুঝাতে চাইছেন, সেনা প্রত্যাহারের সময় বিএনপি র বিরোধিতা যুক্তিসংগত ছিল?
এ মন্তব্য দ্বারা আপনি কি বুঝাতে চাইছেন, সরকার নিজের সার্থের জন্য কথা দিতে, কথা ভাংতে পারে?
সেনা মোতায়ন যদি সমস্যা সমাধান হয় তবে, সেনা ক্যেম্পের কাছের পাহাড়ী ঘর পুরলো কেমনে?
আপনি কি জানেন, আমি কিভাবে পিতৃ হারা (এতিম) হই?
আপনি কি জানেন, প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ কি প্রমাণ পেয়েছে?
আপনি কি জানাবেন, একটি স্বাধীন দেশে কি করে দুপ্রকার শাসন চলতে পারে?
মন্ত্রী মহোদয়, সেনাবাহিনী বাংলাদেশের জনগণের করের অর্থে চলে, সেনাবাহিনীর এমন কিছু করা কাম্য নয় যে তাদের কোনো কার্যকলাপ এ দেশের জনগণকে বিব্রত করে।
আমি একজন উপজাতি চাকমা সম্প্রদায়ের সন্তান। এজন্য আমি আমার সম্প্রদায়কে দুয়া তুলসী পাতা বলছি না। যে সময় সেনা প্রত্যাহার সে সময়ের আমার একটি পোস্ট ছিলনাম বা সম্প্রদায়ে কি আছে? । আমার জীবন বেড়েওঠা, শিক্ষা সবকিছু ছোটকাল থেকে বাংলী সমাজে। আমার বন্ধু মহলও একজন মারমা সারা আর সবাই বড়ুয়া, মুসলিম ও হিন্দু সম্প্রদায়ের। তারাও প্রাত্যেকে কিছুদিন আগে ঘটে যাওয়া ঘটনায় আমার মা ও বোনের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তায় ছিল। অনেকে আমকে ফোন করে, আমার মা-বোনকে ফোন করে খবরা খবর রাখে। সেনাবাহিনীর আমার দু বন্ধু, আমার পরিবারে কোন সমস্যা কিনা জানতে খোজ খবর নেয়। বিপদে বন্ধুর পরিচয়। এ কথা সবার জানা। আমার বিপদে আমি আমার বন্ধুদের কাছে পায়, এ জন্যে আমি তাদের প্রতি বিশ্বাসী, আস্তাশীল।
তবে সেনাবাহিনী পার্বত্য উপজাতিবাসীর কাছে বিশ্বাসী এবং আস্তাবাজন হতে পারলোনা কেন?
কারণ দুঃজন হলেও সত্য, সংঘাতময় সময় সেনা বাহিনী সাম্প্রদায়ীক চেতনায় অন্ধ হয়ে যায়। তাদের আসল চেতনার পরিচয় দিতে ভূল করে।
আমি নিজেও এক সময়সেনাবাহিনীকে মনে প্রানে ঘৃণা করতাম। মনে হিংসার শপত ছিল, সেনাবাহিনী হত্যা করে বাবার হত্যার বদলা নিব। কারণ, আমার কেটে খাওয়া সহজ সরল দিনজুর বাবাকে নৌকায় আমার চোখের সামনে গুলি করে হত্যা করে । বর্ষার মৌসুমে ব্যাহারের জন্য মার নিজ হাতে সংগ্রহে রাখা লাকড়ি দিয়ে আমার চোখের আমার মাকে ইচ্ছামত পেটানো হয়। যার আঘাতে মা কানে ঠিক মত শুনতে পাননা। আমি অহিংসা ও মানবতার চেতনায় আজ তা মন থেকে মুছে দিয়েছি। ভুলে গেছি সেই সব নিদারুন দিনগুলোর কথা। আপন বলে মেনে নিয়েছি সবাইকে।
বাংলাদেশের যে কোন সাফল্য উচ্চাসিত হয়ে পরি। ক্রিকেট পাগল ছেলে হিসাবে বাংলার আশাফুল, তামিম, সাকিফদের চার চক্কার চিতকার করে উঠি চার, ছয় বলে। তাদের সাফল্য বা জয়ে ছোট খাত পাটি দিই।
বন্ধু, লিংকনকে বলেছিলাম সাম্নের বিশ্বকাপের তারা যদি টিকেট কিনে আমার জন্যও টিকেত কিনতে এবং বলেছিলাম টিকেট যেন চট্টগ্রামের ইংল্যান্ড বনাম বাংলাদেশ ম্যাচের হয়। আনন্দে মেথে উঠি, ২১শে ফেব্রুয়ারী, ১৬ ডিসেম্বার চেতনায়।
গতবছর পিলখানা হত্যাকাণ্ড পিতা হারা ছোট শিশুদের কান্না দেখে নিজের চোখের জল ধরে রাখতে পারিনি। আজান্তে ঝরে পরেছিল অশ্রু।
অশান্তি চাই না। শান্তি চাই।
মন্ত্রীর এই চোখ রাঙ্গনো মন্তব্যে আসবে পালটা চোখ রঙ্গানো জবাব। সেনা পূণমোতায়ন পরিনামে শান্তি আসবেনা, আসবে অশান্তি। এটা ১০০% ধরে নিতে পারি।
ক্ষমতায় থেকে দুর্বলকে অত্যাচার করার অধিকার পৃথির কারও নেই। যে কোন দেশে যে কোন স্থানে সেনা শাসন মানে সে স্থানে গণতন্ত্রহীনতা।
মন্ত্রী মহোদয়, আপনি গণতান্ত্রীক সরকারের একজন মন্ত্রী হয়ে অগণতান্ত্রীক মন্তব্য করে কেন নিজের অযোগ্যতা প্রমাণ দিচ্ছেন? খুশি হয়েছিলাম, দেশে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পদে প্রথম নারী হবার খবরে। কিন্তু পরবর্তী আপনার কোন কাজেই খুশি হতে পারিনি। না পিলখানা, না ভিবিন্ন সময়ে আপনার ভিবিন্ন মন্তব্য।
আবারও বলতে চাই, মন্ত্রী মহোদয়, সেনাবাহিনী বাংলাদেশের জনগণের করের অর্থে চলে, সেনাবাহিনীর এমন কিছু করা কাম্য নয় যে তাদের কোনো কার্যকলাপ এ দেশের জনগণকে বিব্রত করে।
যদি সম্ভব হয় বলেদেন, বর্তমান পার্বত্য এলাকায় যেসব সেনা আছে তাঁরা যেন যেকোন প্রকারে এলাকার পাহাড়ি-বাংলিরদের মাঝে সমভাবে বিশ্বস্ততা ও আস্থা অর্জন করে।
তাহলে হয়তো দেখা যাবে, আমাদের এখানের সমতল এলাকার ন্যায় ছোট খাত ঝগড়া, পাড়া মহ্ল্লার মাঝে মারা মারির মত মারামারি হলেও বৃহত আকারের কিছু হবেনা। আর সেনাবাহিনীর প্রতিও কোন প্রকার অভিযোগের আঙ্গুল উঠবেনা।
বৃহস্পতিবার, ১১ মার্চ, ২০১০
নাম বা সম্প্রদায়ে কি আছে?
বৌদ্ধ ধমের্র জাতক নামক গ্রন্থে একটি উপখ্যান আছে। কোন এক ব্যক্তির Sony 4 GB Memory Stick PRO Duo Flash Memory Card MSMT4GSerie de Oro: Grandes Exitosমা বাবা তার নাম রেখে ছিল`পাপক'। সে যখন বড় হল, তখন ঐ নামটা তার ভীষণ খারাপ লাগতে লাগলো। তখন সে, যে গুরুর নিকট বিদ্যাশিক্ষা করতেছির তার কাছে গিয়ে বলে,- গুরু আমার নামটা বদলে দিন। এই নাম খুব অপ্রিয়, কারণ এট অশুভ,অমাঙ্গলিক। গুরু তাখে অনেক বুঝালেন নাম হচ্ছে একটা ` প্রজ্হপ্তি' মাত্র। ব্যবহার জগতে কাউকে ডাকার জন্য এ নামের প্রয়োজন। কারো নাম পাপক হলে সে ভাল কাজের দ্ভরা ধামির্ক হতে পারে।
এবাবে গ্ররু তাকে এ বিষয়ে অনেক বুঝালোন কিন্ত তিনি কিছুতেই শুনলেন না। তখন গুরু তাকে বলেদিলেন, যা সমস্থ এলাকা ঘুরে এসো। যে নাম তোমার মাঙ্গলিক মনে হবে, আমাকে এসে জানাবে। তোমার নাম সেভাবে পালটে দেয়া হবে।
পাপক সুন্দর নাম খুজতে বেরিয় পরলেন। কিছু দূর যাবার পর তিনি এক শব যাত্রা দেখলেন। জিজ্ঞস কললেন কে মারা গেছে?
লোকেরা বললো- জীবক। পাপক তখন ভাবতে লাগলেন, নাম তার জীবক, কিন্তু তার মৃত্যু হলো কেন?
আর কিছু পথ যাবার পর দেখলেন এক দীন-দরিদ্র লোক তার স্ত্রীকে মারধর করছে। পাপক জানতে পারলেন সে স্ত্রী লোকটির নাম- ধনপালী। পাপক ভাবতে লাগলেন তার নাম ধনপালি, অতচ সে দীন-দরিদ্র। আর কিছু দূর যাবার পর দেখলেন এক লোক পথ নিশানা হারিয় পথের নিশানা জিজ্ঞেস করছেন। তিনি তার নাম জিজ্ঞেস করে জানতে পারলেন- তার নাম- পন্হক। পাপক তখন চিন্তা করলেন- আরে! পন্থক তাহলে পন্থা (রাস্থা )জিজ্ঞেস করছে! সে রাস্থা হারায়?
পাপক তার গুরুর কাছে পিরে এলেন। নামের প্রতি তার আর কোন আকর্ষণ বা বিকষর্ন রইলো না। তিনি বুঝতে পারলেন , নাম এ কি আসে।জীরক মরে আজীবকো মরে। ধনপাল্রি দরিদ্র হয় অধনপালি দরিদ্র হয়। আমার নাম পাপক কিন্ত অমঙ্গল তো কিছুই দেখছি না। আমি ভাল কাজই করবো।
সুপ্রিয় ভাই বোনেরা, যে কথা ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, আমি মনে করি সম্প্রদায় বেলায় তা সমভাবে প্রযোজ্য। বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের সমস্থ লোকই কি বোধিসম্পন্ন? ব্রাক্ষণ সম্প্রদায়ের সমস্থ লোকই কি ব্রক্ষবিহারী? ইসলাম সম্প্রদায়ের সমস্থ লোকই কি আত্নসমপির্ত এবং শান্ত? প্রত্যেক ব্যক্তির মধ্যেই যেমন ভাল-মন্দ আছে তদ্রুপ সকল সম্প্রদায়ের মধ্যে ভাল-মন্দ লোক আছে। কোন সম্প্রদায়ের সব লোকই ভাল হতে পারে না আবার সব লোকই খারপ হতে পারে না। কিন্ত সাম্পদায়িক আসক্তির কারণে আমরা নিজের সম্প্রদায়ের সকল ব্যক্তিকে সজ্জন এবং অন্য সম্প্রদায়ের প্রত্যেক লোককে দুজর্ন মনে করি। বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, হিন্দু, মুসলমান, উপজাতি, বাঙ্গালি বলা মাত্রই কোন ব্যক্তি সজ্জন বা দুজ্জন হতে পারে না। একজন চাকমা সম্প্রদায়ধারী ব্যক্তি পরম শান্তি প্রিয় হতে পারে আবার নিত্যান্ত খারপো হতে পারে। এই কথা সকল সম্প্রদায়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। যেমন কোন ব্যক্তি চেনবার জন্য একটি নাম দেয়া হয়, তেমনি কোন সম্প্রদায়কে চেনার জন্য একটি নাম দেয়া হয় মাত্র। নামের সাথে তার গুণের কোন সম্পর্ক নেই। তেলভরা টিনের গায়ে `ঘি' এর লেবেল লাগিয়ে দিলে তেল তেলই থাবে; বিশুদ্ধ ঘি হয়ে যায় না।
সাম্প্রদায়িকতার রঙ্গিন চশমা খুলে ফেলে দেখলেই শান্তির শুদ্ধ রূপ প্রকটিত হবে। অন্যতা নিজের সম্প্রদয়ের রঙ-চাকচিক্য নামলেবেলই প্রধান্য পেয়ে সমাচজ অশান্তি বয়ে আনবে। এই সাম্প্রদায়িক তকমার সাথে শান্তির কি সম্পর্ক থাকতে পারে? চমকদার নাম এবং তকমার থেকে আমরা কিই বা পেতে পারি! কারো কিছু পাবার সম্ভব কি? মদে ভরা বোতলে দুধের লেবেল লাগানো থাকলে সেটা পান করে আমাদের নেশাই হবে। যদি সেখানে পানি থাকে তা পান করে তেষ্টা মেটানো যেতে পারে, কিন্ত স্বাস্থ বান শরীর লাভ করা যাবে না। স্বাস্থবান হতে হলে বিশুদ্ধ দুধ পান করতে হবে।
তিন পাবর্ত্য এলাকার সকল সম্প্রদায়ের মানুষ আসুন, এই সম্প্রদায়ের ঊধ্বের উঠে নিজেদের শান্ত করে সমাজকে শান্ত করি।
আমার আগের পোস্ট যারা পরেছে তারা হয়তো অনেকে জানে আমি খুভ ছোট থাকার সময় আমার বাবা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর গুলিতে মারা যান। সেই ছোট থেকে আজ দীঘ ১৬ বছর হতে চলছে আমি বাঙলি সমাজে বসবাস করছি। বাঙ্গালির খাবার আমার পেট জুরাই, বাংলা ভাষা বলতে আমি স্বাচ্চন্দ বোধ করি, বাংলারদেশের সমস্থ এলাকার মানুষ আমার আপন হনে হয়। অতচ যে সময় আমার বাবা মারা যান আমি মনে প্রাণে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে ঘৃণা করতাম। এখন সেই সেনাবাহিনীতে আমার তিন বন্ধু (লিংকন, ওসমান, কিরণ ) যোগ দান করে দেশের সেবা করতেছে । তাদের নিয়ে আমি গভর্বোধ করি।
প্রিয় উপজাতী- বাঙ্গালী ভাই বোনেরা আসুন আমার সম্প্রদায়ের সীমানা থেকে বেরিয়ে এসে আমাদের নিজ এলাকার শান্তি প্রতিষ্ঠা করি
...........তুমি এসো শান্তি, দূর করে সবর্ ক্রান্তি
............ তোমর অপেক্ষায় মম চিত্ত অন্তি।
এবাবে গ্ররু তাকে এ বিষয়ে অনেক বুঝালোন কিন্ত তিনি কিছুতেই শুনলেন না। তখন গুরু তাকে বলেদিলেন, যা সমস্থ এলাকা ঘুরে এসো। যে নাম তোমার মাঙ্গলিক মনে হবে, আমাকে এসে জানাবে। তোমার নাম সেভাবে পালটে দেয়া হবে।
পাপক সুন্দর নাম খুজতে বেরিয় পরলেন। কিছু দূর যাবার পর তিনি এক শব যাত্রা দেখলেন। জিজ্ঞস কললেন কে মারা গেছে?
লোকেরা বললো- জীবক। পাপক তখন ভাবতে লাগলেন, নাম তার জীবক, কিন্তু তার মৃত্যু হলো কেন?
আর কিছু পথ যাবার পর দেখলেন এক দীন-দরিদ্র লোক তার স্ত্রীকে মারধর করছে। পাপক জানতে পারলেন সে স্ত্রী লোকটির নাম- ধনপালী। পাপক ভাবতে লাগলেন তার নাম ধনপালি, অতচ সে দীন-দরিদ্র। আর কিছু দূর যাবার পর দেখলেন এক লোক পথ নিশানা হারিয় পথের নিশানা জিজ্ঞেস করছেন। তিনি তার নাম জিজ্ঞেস করে জানতে পারলেন- তার নাম- পন্হক। পাপক তখন চিন্তা করলেন- আরে! পন্থক তাহলে পন্থা (রাস্থা )জিজ্ঞেস করছে! সে রাস্থা হারায়?
পাপক তার গুরুর কাছে পিরে এলেন। নামের প্রতি তার আর কোন আকর্ষণ বা বিকষর্ন রইলো না। তিনি বুঝতে পারলেন , নাম এ কি আসে।জীরক মরে আজীবকো মরে। ধনপাল্রি দরিদ্র হয় অধনপালি দরিদ্র হয়। আমার নাম পাপক কিন্ত অমঙ্গল তো কিছুই দেখছি না। আমি ভাল কাজই করবো।
সুপ্রিয় ভাই বোনেরা, যে কথা ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, আমি মনে করি সম্প্রদায় বেলায় তা সমভাবে প্রযোজ্য। বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের সমস্থ লোকই কি বোধিসম্পন্ন? ব্রাক্ষণ সম্প্রদায়ের সমস্থ লোকই কি ব্রক্ষবিহারী? ইসলাম সম্প্রদায়ের সমস্থ লোকই কি আত্নসমপির্ত এবং শান্ত? প্রত্যেক ব্যক্তির মধ্যেই যেমন ভাল-মন্দ আছে তদ্রুপ সকল সম্প্রদায়ের মধ্যে ভাল-মন্দ লোক আছে। কোন সম্প্রদায়ের সব লোকই ভাল হতে পারে না আবার সব লোকই খারপ হতে পারে না। কিন্ত সাম্পদায়িক আসক্তির কারণে আমরা নিজের সম্প্রদায়ের সকল ব্যক্তিকে সজ্জন এবং অন্য সম্প্রদায়ের প্রত্যেক লোককে দুজর্ন মনে করি। বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, হিন্দু, মুসলমান, উপজাতি, বাঙ্গালি বলা মাত্রই কোন ব্যক্তি সজ্জন বা দুজ্জন হতে পারে না। একজন চাকমা সম্প্রদায়ধারী ব্যক্তি পরম শান্তি প্রিয় হতে পারে আবার নিত্যান্ত খারপো হতে পারে। এই কথা সকল সম্প্রদায়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। যেমন কোন ব্যক্তি চেনবার জন্য একটি নাম দেয়া হয়, তেমনি কোন সম্প্রদায়কে চেনার জন্য একটি নাম দেয়া হয় মাত্র। নামের সাথে তার গুণের কোন সম্পর্ক নেই। তেলভরা টিনের গায়ে `ঘি' এর লেবেল লাগিয়ে দিলে তেল তেলই থাবে; বিশুদ্ধ ঘি হয়ে যায় না।
সাম্প্রদায়িকতার রঙ্গিন চশমা খুলে ফেলে দেখলেই শান্তির শুদ্ধ রূপ প্রকটিত হবে। অন্যতা নিজের সম্প্রদয়ের রঙ-চাকচিক্য নামলেবেলই প্রধান্য পেয়ে সমাচজ অশান্তি বয়ে আনবে। এই সাম্প্রদায়িক তকমার সাথে শান্তির কি সম্পর্ক থাকতে পারে? চমকদার নাম এবং তকমার থেকে আমরা কিই বা পেতে পারি! কারো কিছু পাবার সম্ভব কি? মদে ভরা বোতলে দুধের লেবেল লাগানো থাকলে সেটা পান করে আমাদের নেশাই হবে। যদি সেখানে পানি থাকে তা পান করে তেষ্টা মেটানো যেতে পারে, কিন্ত স্বাস্থ বান শরীর লাভ করা যাবে না। স্বাস্থবান হতে হলে বিশুদ্ধ দুধ পান করতে হবে।
তিন পাবর্ত্য এলাকার সকল সম্প্রদায়ের মানুষ আসুন, এই সম্প্রদায়ের ঊধ্বের উঠে নিজেদের শান্ত করে সমাজকে শান্ত করি।
আমার আগের পোস্ট যারা পরেছে তারা হয়তো অনেকে জানে আমি খুভ ছোট থাকার সময় আমার বাবা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর গুলিতে মারা যান। সেই ছোট থেকে আজ দীঘ ১৬ বছর হতে চলছে আমি বাঙলি সমাজে বসবাস করছি। বাঙ্গালির খাবার আমার পেট জুরাই, বাংলা ভাষা বলতে আমি স্বাচ্চন্দ বোধ করি, বাংলারদেশের সমস্থ এলাকার মানুষ আমার আপন হনে হয়। অতচ যে সময় আমার বাবা মারা যান আমি মনে প্রাণে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে ঘৃণা করতাম। এখন সেই সেনাবাহিনীতে আমার তিন বন্ধু (লিংকন, ওসমান, কিরণ ) যোগ দান করে দেশের সেবা করতেছে । তাদের নিয়ে আমি গভর্বোধ করি।
প্রিয় উপজাতী- বাঙ্গালী ভাই বোনেরা আসুন আমার সম্প্রদায়ের সীমানা থেকে বেরিয়ে এসে আমাদের নিজ এলাকার শান্তি প্রতিষ্ঠা করি
...........তুমি এসো শান্তি, দূর করে সবর্ ক্রান্তি
............ তোমর অপেক্ষায় মম চিত্ত অন্তি।
সোমবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১০
Internet:
মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট সেটিংস করা যারা জানেন তাদের কাছে বিষয়টা খুব সহজ কিন্তু তার পরও এমন কিছু মোবাইল সেট আছে যেগুলোর সেটিংস করতে অনেক ঝামেলা পোহাতে হয় বা হেল্প লাইনে কল করতে হয়। কম্পিউটারে ইন্টারনেট ব্যবহার করে খুব সহজে Grameen Phone Automatic Internet Configuration ব্যবহার করে এই কাজটা করা যায়।
যা করতে হবেঃ
http://www.mobilethink.com/grameenphone/external/wizard.form
এই সাইটে গেলে উপরের চিত্রের মত প্রথমে আপনার মোবাইল সেটের ব্যার্ন্ড এর নাম যেমনঃ Nokia সিলেক্ট করুণ এর পর মডেল নম্বর , তার পর কি সেটিংস দরকার সেটি সিলেক্ট , সার্ভিস টাইপ,কানেকসন টাইপ সিলেক্ট করে মোবাইল নম্বর দিয়ে সেন্ট করুণ।
এর পর আপনার মোবাইলে চার ডিজিটের Authentication code: কোড চলে আসবে । এবার Authentication code: এর ঘরে সেই কোড দিয়ে সেন্ড করলেই আপনার কাঙ্খিত সেটিং পেয়ে যাবেন।
সেটিংস সেভ করার সময় পাসওয়ার্ড চাইলে ১২৩৪ দিন।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে অন্য কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ
ধরুন আপনি বাংলাদেশে এবং আপনার বন্ধু বিদেশে। আপনার বন্ধু কম্পিউটারে খুব বেশী দক্ষ না। আপনি আপনার বন্ধুকে কিছু শেখাতে চান বা তার কম্পিউটারের কিছু কাজ করে দিতে চান। কিন্তু দুজন হাজার কিলোমিটার দুরে থেকে কিভাবে এটা সম্ভব। Team viewer সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনি আপনার বন্ধুর কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারবেন, ফলে আপনি তাকে যেমন কিছু শেখাতে পারবেন তেমনই তার বিভিন্ন কাজও করে দিতে পারবেন। এজন্য অবশ্যই উভই কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ এবং টিমভিউয়ার সফটওয়্যার ইনষ্টল থাকতে হবে।
এজন্য উভয়ই www.teamviewer.com থেকে বিনা মূল্যে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইনষ্টল করুন। এবার উভয়ই সফটওয়্যারটি চালু করুন, তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে Your Details অংশে ID এবং Password আসবে। যেহেতু আপনি আপনার বন্ধুর কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করবেন তাই আপনার বন্ধুর কাছ থেকে এসএমএস, ফোন, মোবাইল, ম্যাসেজ (চ্যাট) বা ইমেইলের মাধ্যমে তার টিমভিউয়ারের ID এবং Password জেনে নিন। এখন আপনার টিমভিউয়ারের (Remote Support নির্বাচন রেখে) Partner Details এর ID অংশে আপনার বন্ধুর দেওয়া আইডি লিখে Connect Partner বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে সফটওয়্যার ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের টিমভিউয়ার পরীক্ষা করবে। এবপরে পাসওয়ার্ড চাইলে আপনার বন্ধুর দেওয়া পাসওয়ার্ড লিখে Log On বাটনে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার বন্ধুর দেওয়া আইডির টাইটেলে একটা উইন্ডো আসবে, যা আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের ডেক্সটপ। এখন আপনি উক্ত ডেস্কটপের মাধ্যমে আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ (ফাইল/ফোল্ডার তৈরী, ডিলিট করা, টাইপ করা, সফটওয়্যার ইনষ্টল করা, ডাউনলোড করা, গান দেখা ইত্যাদি) করতে পারবেন। মোট কথা ইন্টারনেটর সংযোগ অক্ষুন্ন রেখে কম্পিউটার লগঅফ/সার্টডাউন ছাড়া বাকি সবই করতে পারবেণ। এছাড়াও File transfer থেকে সংযোগ নিলে আপনার নিজের কম্পিউটারের ফাইল আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের মধ্যে ফাইল/ফোল্ডার আদান প্রদান করতে পারবেন।
ইহাহু মেসেজ্ঞার থেকে কথা বলা
এ জন্য আপনার লাগবে ইয়াহু মেসেঞ্জারের সর্বশেষ ভার্সন
১।প্রথমে লগইন করুন
২।তারপর এইখানে 18003733411নাম্বারটি লিখুন এবং এন্টার চাপুন ।
৩।তারপর কিছু প্যাঁচাল শুনতে পারবেন,তাদের কিছু সার্ভিসের নাম বলবে এবং অপেক্ষা করুন কখন "ফ্রি কল" এই কথাটি বলে ।
৪।এটা শুনার পর আপনিও একটু জোরে বলুন "ফ্রি কল"।
যদি একবারেই সার্ভিসটি পেয়ে যান তো ভালই,আর যদি আপনাকে "go back" করতে বলে তাহলে আর একবার বলুন "ফ্রি কল"
৫।এরপর ব্যস্ত না থাকলে আপনাকে কান্ট্রি কোড+মোবাইল/ল্যান্ডফোনের নাম্বারটি টাইপ করতে বলে এবং নাম্বারটি টাইপ করুন।যেমন-(৮৮০১৭২৪............/৮৮০২৮৮.........)
এরপর টানা ৫ মিনিট কথা বলতে পারবেন এবং কত বার করতে পারবেন??? এটার কোন লিমিট নেই,যতবার লাইন পাবেন ততবার।আপনাকে বেশী ভাগ সময়ই হয়তো শুনতে হবে লাইন ব্যস্ত আছে ,নিরাশ হওয়ার কিছু নেই এটা পরীক্ষিত।এভাবে আমি প্রায়ই দিনে ২ থেকে ৩ জনের সাথে মোবাইলে কথা বলি ।তবে দুপুর ২-৩টার দিকে খুব সহজেই লাইন পাওয়া যায়।
কাজ করল কিনা কমেন্টস করে জানাবেন ।
ধন্যবাদ ।
Yahoo মেসেঞ্জারের ওয়েবক্যাম ভিডিও রেকর্ড করুন
আপানর প্রিয় বন্ধুর সাথে Yahoo মেসেঞ্জারে চ্যাট করছেন এবং ওনার ওয়েবক্যাম দেখছেন। হটাৎ আপনার মনে হল ওয়েবক্যামের ভিডিও রেকর্ড করার কথা। কিন্তু ভাবছেন কিভাবে করবেন? চিন্তার কিছু নাই। আছে সফটওয়্যার যা দিয়ে খুব সহজেই আপনি Yahoo মেসেঞ্জারের যে কোন ওয়েবক্যামের ভিডিও রেকর্ড করতে পারবেন। এবং তা পরে দেখতে ও পারবেন। সফটওয়্যারটির নাম হল EatCam Webcam Recorder for Yahoo! Messenger।
আশা করি আপনাদের কাজে আসবে। ডাউনলোড করবেন নিছের লিংক থেকে।
যা করতে হবেঃ
http://www.mobilethink.com/grameenphone/external/wizard.form
এই সাইটে গেলে উপরের চিত্রের মত প্রথমে আপনার মোবাইল সেটের ব্যার্ন্ড এর নাম যেমনঃ Nokia সিলেক্ট করুণ এর পর মডেল নম্বর , তার পর কি সেটিংস দরকার সেটি সিলেক্ট , সার্ভিস টাইপ,কানেকসন টাইপ সিলেক্ট করে মোবাইল নম্বর দিয়ে সেন্ট করুণ।
এর পর আপনার মোবাইলে চার ডিজিটের Authentication code: কোড চলে আসবে । এবার Authentication code: এর ঘরে সেই কোড দিয়ে সেন্ড করলেই আপনার কাঙ্খিত সেটিং পেয়ে যাবেন।
সেটিংস সেভ করার সময় পাসওয়ার্ড চাইলে ১২৩৪ দিন।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে অন্য কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ
ধরুন আপনি বাংলাদেশে এবং আপনার বন্ধু বিদেশে। আপনার বন্ধু কম্পিউটারে খুব বেশী দক্ষ না। আপনি আপনার বন্ধুকে কিছু শেখাতে চান বা তার কম্পিউটারের কিছু কাজ করে দিতে চান। কিন্তু দুজন হাজার কিলোমিটার দুরে থেকে কিভাবে এটা সম্ভব। Team viewer সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনি আপনার বন্ধুর কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারবেন, ফলে আপনি তাকে যেমন কিছু শেখাতে পারবেন তেমনই তার বিভিন্ন কাজও করে দিতে পারবেন। এজন্য অবশ্যই উভই কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ এবং টিমভিউয়ার সফটওয়্যার ইনষ্টল থাকতে হবে।
এজন্য উভয়ই www.teamviewer.com থেকে বিনা মূল্যে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইনষ্টল করুন। এবার উভয়ই সফটওয়্যারটি চালু করুন, তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে Your Details অংশে ID এবং Password আসবে। যেহেতু আপনি আপনার বন্ধুর কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করবেন তাই আপনার বন্ধুর কাছ থেকে এসএমএস, ফোন, মোবাইল, ম্যাসেজ (চ্যাট) বা ইমেইলের মাধ্যমে তার টিমভিউয়ারের ID এবং Password জেনে নিন। এখন আপনার টিমভিউয়ারের (Remote Support নির্বাচন রেখে) Partner Details এর ID অংশে আপনার বন্ধুর দেওয়া আইডি লিখে Connect Partner বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে সফটওয়্যার ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের টিমভিউয়ার পরীক্ষা করবে। এবপরে পাসওয়ার্ড চাইলে আপনার বন্ধুর দেওয়া পাসওয়ার্ড লিখে Log On বাটনে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার বন্ধুর দেওয়া আইডির টাইটেলে একটা উইন্ডো আসবে, যা আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের ডেক্সটপ। এখন আপনি উক্ত ডেস্কটপের মাধ্যমে আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ (ফাইল/ফোল্ডার তৈরী, ডিলিট করা, টাইপ করা, সফটওয়্যার ইনষ্টল করা, ডাউনলোড করা, গান দেখা ইত্যাদি) করতে পারবেন। মোট কথা ইন্টারনেটর সংযোগ অক্ষুন্ন রেখে কম্পিউটার লগঅফ/সার্টডাউন ছাড়া বাকি সবই করতে পারবেণ। এছাড়াও File transfer থেকে সংযোগ নিলে আপনার নিজের কম্পিউটারের ফাইল আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের মধ্যে ফাইল/ফোল্ডার আদান প্রদান করতে পারবেন।
ইহাহু মেসেজ্ঞার থেকে কথা বলা
এ জন্য আপনার লাগবে ইয়াহু মেসেঞ্জারের সর্বশেষ ভার্সন
১।প্রথমে লগইন করুন
২।তারপর এইখানে 18003733411নাম্বারটি লিখুন এবং এন্টার চাপুন ।
৩।তারপর কিছু প্যাঁচাল শুনতে পারবেন,তাদের কিছু সার্ভিসের নাম বলবে এবং অপেক্ষা করুন কখন "ফ্রি কল" এই কথাটি বলে ।
৪।এটা শুনার পর আপনিও একটু জোরে বলুন "ফ্রি কল"।
যদি একবারেই সার্ভিসটি পেয়ে যান তো ভালই,আর যদি আপনাকে "go back" করতে বলে তাহলে আর একবার বলুন "ফ্রি কল"
৫।এরপর ব্যস্ত না থাকলে আপনাকে কান্ট্রি কোড+মোবাইল/ল্যান্ডফোনের নাম্বারটি টাইপ করতে বলে এবং নাম্বারটি টাইপ করুন।যেমন-(৮৮০১৭২৪............/৮৮০২৮৮.........)
এরপর টানা ৫ মিনিট কথা বলতে পারবেন এবং কত বার করতে পারবেন??? এটার কোন লিমিট নেই,যতবার লাইন পাবেন ততবার।আপনাকে বেশী ভাগ সময়ই হয়তো শুনতে হবে লাইন ব্যস্ত আছে ,নিরাশ হওয়ার কিছু নেই এটা পরীক্ষিত।এভাবে আমি প্রায়ই দিনে ২ থেকে ৩ জনের সাথে মোবাইলে কথা বলি ।তবে দুপুর ২-৩টার দিকে খুব সহজেই লাইন পাওয়া যায়।
কাজ করল কিনা কমেন্টস করে জানাবেন ।
ধন্যবাদ ।
Yahoo মেসেঞ্জারের ওয়েবক্যাম ভিডিও রেকর্ড করুন
আপানর প্রিয় বন্ধুর সাথে Yahoo মেসেঞ্জারে চ্যাট করছেন এবং ওনার ওয়েবক্যাম দেখছেন। হটাৎ আপনার মনে হল ওয়েবক্যামের ভিডিও রেকর্ড করার কথা। কিন্তু ভাবছেন কিভাবে করবেন? চিন্তার কিছু নাই। আছে সফটওয়্যার যা দিয়ে খুব সহজেই আপনি Yahoo মেসেঞ্জারের যে কোন ওয়েবক্যামের ভিডিও রেকর্ড করতে পারবেন। এবং তা পরে দেখতে ও পারবেন। সফটওয়্যারটির নাম হল EatCam Webcam Recorder for Yahoo! Messenger।
আশা করি আপনাদের কাজে আসবে। ডাউনলোড করবেন নিছের লিংক থেকে।
বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১০
প্রায় ২১৭ টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রতি শিক্ষকের মাসিক বেতন ১৪৯টাকা আট আনা!
শিরনাম দেখে অবাক হলেন বুঝি? বা বিশ্বাস হচ্ছেনা। ভাবছেন, এ আমি কি বাজে বকতেছি। হয়তোবা ভাবছেন, সিকি, আনা, পয়সার প্রচলন হিসাবের অধ্যায়ে প্রায় নেই বা একজন দিনমজুরের দৈনিক বেতন পয়ন্ত ২০০ বা ২৫০ টাকার অধিক।
আর বত্রমান সরকারের নতুন পে-স্কেলের রাষ্ট্রের একজন করমচারীর বেতন নূন্যতম ৪ হাজার টাকা নিধারিত। সেখানে আমার এম্ব শিরোনাম অবশ্যি অবাক করার এবং বিশ্বাস না করার বিষয়।
যতই সন্দেহ, যতই অবিশ্বাস, যতই আমার বাজে চিন্তা হোক না কেন সত্য যে, দেশের সংস্ক্রত ও পালি বোডের অধীন সনাতন (হিন্দু) ও বৌদ্ধ ধম্রাবল্বী শিক্ষা প্রতিষ্টানে (পালি টোল) শিক্ষকগণ এই হারেই বেতন পেয়ে আসছেন।
সরকারের হিসাব অনুযায়ী দেশে সংস্ক্রত শিক্ষার প্রতিষ্ঠান রয়েছে ১১৯টি এবং (পালি) বৌদ্ধ ধম্রীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ৯৮টি। প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দুই থেকে তিনজন শিক্ষক ও একজন করে করমচারী রয়েছে।
মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী জনাব নুরুল ইসলাম নাহীদের কাছে বিষয়টি তুলে ধরে এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলির শিক্ষকদের দুরদশা লাগবে তার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন সংস্ক্রত ও পালি শিক্ষক সমিতি।
১১ ডিসেম্বার ০৯ বাধবার সমিতির পক্ষ হতে দেওয়া একটি প্রস্তাবনায় এই দাবির পাশাপাশি হিন্দু ও বৌদ্ধ ধরমিয় শিক্ষাকে প্রস্তাবিত জাতীয় শিক্ষানীতিতে অন্তভূক্ত করার অনুরোধ করা হয়েছে।
............ চাই এই সব মানুষ গড়ার কারিগড়দের অবস্তা পরিবতন....।।..................
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)